তথ্যসূত্র

1. কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ইত্যাদি আইন ১৯৭৪. (১৯৭৪)। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.legislation.gov.uk/ukpga/1974/37
2. কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা প্রবিধান ১৯৯৯. (১৯৯৯)। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.legislation.gov.uk/uksi/1999/3242/contents/made
3. যত্ন আইন ২০১৪. (২০১৪)। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.legislation.gov.uk/ukpga/2014/23/contents/enacted
4. স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক পদার্থ নিয়ন্ত্রণ (CoSHH) প্রবিধান ২০০২. (২০০২)। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.hse.gov.uk/coshh/
5. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নির্বাহী (HSE). (২০২৩). স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা পরিসংখ্যান। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.hse.gov.uk/statistics/
6. বিপদ বিশ্লেষণ এবং সমালোচনামূলক নিয়ন্ত্রণ বিন্দু (HACCP). (২০২৩)। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.food.gov.uk/business-guidance/hazard-analysis-and-critical-control-point-haccp
7. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এক্সিলেন্স (NICE). (২০২৩). ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং ভাগ করে নেওয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণ। এখানে উপলব্ধ: https://www.nice.org.uk/
8. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নির্বাহী (HSE). (২০২৩). "কর্মক্ষেত্রে অসুস্থতার প্রায় অর্ধেকের জন্য কর্ম-সম্পর্কিত চাপ, বিষণ্নতা এবং পেশীবহুল ব্যাধি দায়ী।" এখানে উপলব্ধ: https://www.hse.gov.uk/stress/statistics.htm
9. কেয়ার কোয়ালিটি কমিশন (CQC). (২০২৩). ব্যক্তি-কেন্দ্রিক যত্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে উচ্চ রেটিং অর্জনের জন্য নির্দেশিকা। এখানে উপলব্ধ: https://www.cqc.org.uk/guidance-providers
10. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নির্বাহী (HSE). (২০২৩)। "কর্মক্ষেত্রে আঘাতের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল পিছলে পড়া, ছিটকে পড়া এবং পড়ে যাওয়া, যা প্রতি বছর রিপোর্ট করা সমস্ত বড় দুর্ঘটনার এক তৃতীয়াংশেরও বেশি ঘটায়।" এখানে উপলব্ধ: https://www.hse.gov.uk/slips/
11. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এক্সিলেন্স (NICE). (২০২৩). ক্লায়েন্টের স্বায়ত্তশাসন এবং ঝুঁকির ভারসাম্য রক্ষার জন্য সুপারিশ। এখানে পাওয়া যাবে: https://www.nice.org.uk/guidance
12. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নির্বাহী (HSE). (২০২৩)। যুক্তরাজ্যের কর্মক্ষেত্রে দুর্বল ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার খরচ, বার্ষিক ১৬ বিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি। এখানে উপলব্ধ: https://www.hse.gov.uk/statistics/cost.htm